প্রতিনিধি ৯ জানুয়ারি ২০২১ , ৮:৩৫:৪৮ প্রিন্ট সংস্করণ
SSC পরিহ্মার্থীদের আটো পাশের দাবি।
নাম:মো শাকিব তিনি ঢাকা জেলার স্কুল মাতৃপীঠ আইডিয়াল এর ছাত্র তিনি বলেন দীর্ঘ ১০ মাসেরও বেশি সময় ধরে আমাদের স্কুল-কোচিং বন্ধ রয়েছে। অনলাইন ক্লাস সর্বত্র যে পৌছায়নি সেটার প্রমান আমি নিজেই, হ্যা একজন ঢাকার ছাত্র হয়েও আমার সু্যোগ হয়ে উঠেনি অনলাইন ক্লাসের। আর আমাদেরকে যদি সর্ট সিলেবাসও প্রদান করা হয়ও তাহলেও সেটা খুব একটা লাভবান বলে মনে হয় না
কারণ আমাদেরকে মূলত স্কুল-কোচিং থেকেই তো সেই পড়াটা কমপ্লিট করতে হয় আর সামনে যে করোনা পরিস্থিতি আসছে তাতে স্কুল খোলাটাও সবার জন্যই ঝুকিপূর্ণ। তাছাড়া আমরা কোন প্রকার চাপের মধ্যে অন্তত এই করোনা পরিস্থিতিতে কোন ভাবেই এস এস সি দিতে ইচ্ছুক নই। আর টিভি চ্যানেলে যে ক্লাস করানো হয় সেটাও আমাদের চাহিদা মেটাতে পারে না।
এমনকি সোস্যাল মিডিয়াতেও বিভিন্ন নিউজ চ্যানেল ও সংস্থার মাধ্যমে করা পোলের মাধ্যমেই বোঝা যায় এস এস সি’র জন্য প্রস্তুতি ছাড়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা কতোটা বেশি। তাই আমি সরকারের কাছে বিনীত ভাবে অনুরোধ করব ২০ লাখ শিক্ষার্থীর জন্য এমন কোন সিদ্ধান্ত নিবেন না যেন আমার মতো যেসকল শিক্ষার্থীদের এমন অপ্রস্তুতি রয়েছে তাদের ভবিষ্যৎ টা যেন খারাপ হয়।
কেবল একটি ভুল সিদ্ধান্তের কারণে!এ বিষয়ে দৈনিক আলোকিত ৭১ সংবাদ কে হাজিগনজ উচচ বিদ্যালয় এর শাহ্মার্থী মো:শাকিব বলেন আমার অনেক সপ্ন ছিল অনেক পরালেখা করবো। অনেক ভালো ছাএ আমি। আমি একজন গরীব পরিবারের সনতান। করোনার কারনে আমাদের পরিবারের অনেক খতি হয়েছে।
তাই আমাকে কাজে দিয়ে দিয়েছে। এখন পরালেখা আর করি না। যদি অটো পাশ দেয়। ভালো একটা রেজালট পাবো। যদি অটো পাশ না দেয় তাহলে আর পরিখখা দেওয়া হবে না। ভাই যদি অটো পাশ দেয় অনেক ভালো হবে। আবার নতুন জীবন শুরু করবো। অটো পাশ দিলে আমাদের অনেক উপকার হবে।
এ বিষয় এ আরো বলেন কাঞ্চনপাড়া ফারুক আহমেদ উচ্চ বিদ্যালয়,নীলফামারী সদর এর এক শিহ্মার্থী মো:মোরছালিন বলেন আমরা অত্যন্ত গ্রামের ছাত্র আমাদের তেল আনতে পান্তা ফুরাই আমরা অনলাইন ক্লাস কীভাবে করতে পাড়ি। সরকার তো কোনো টাকা দিচ্ছেনা এ বিষয়ে।আমরা গ্রামের ছাত্র আমরা শিক্ষকের উপর নির্ভর কারণ যে টাকার অভাবে। আমার বিনীত অনুরোধ সরকারের কাছে যে অটো পাশ করে দেয়