প্রতিনিধি ২ এপ্রিল ২০২৩ , ৯:৩৩:৪৭ প্রিন্ট সংস্করণ
নীলফামারী প্রতিনিধিঃ
নীলফামারীতে ১৬ তম বিশ্ব অটিজম সচেতনতা দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
২ই এপ্রিল সকাল ১১ টায় নীলফামারী জেলা প্রশাসন কার্যালয়ে রূপান্তরের অভিযাত্রায় সবার জন্য নিউরোবান্ধব অন্তর্ভুক্তিমূলক বিশ্ব গঠন’ এই প্রতিপাদ্যে নীলফামারী জেলা প্রশাসন, জেলা সমাজসেবা কার্যালয় এবং প্রতিবন্ধী সেবা ও সাহায্য কেন্দ্র এর আয়োজনে উক্ত আলোচনা সভা হয়। জেলা সমাজসেবা কার্যালয়ের ১ই এপ্রিল থেকে ২ রাত নীল বাতি প্রজ্বালন করা হয়।
এসময় নীলফামারী জেলার সমাজসেবা কার্যালয়ের উপ-পরিচালক মোঃ আবু বক্কর সিদ্দীকের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, নীলফামারী জেলার সুযোগ্য জেলা প্রশাসক পঙ্কজ ঘোষ। বিশেষ অতিথি ছিলেন নীলফামারী জেলা সিভিল সার্জন ডা: মো: হাসিবুর রহমান, নীলফামারী জেলার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো সাইফুর রহমান, নীলফামারী সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ শাহিদ মাহমুদ, উপজেলা নির্বাহী অফিসার জেসমিন নাহার, অতিরিক্ত জেলা পুলিশ সুপার মোঃ সাইফুল ইসলাম,
নীলফামারী চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি প্রকৌশলী এস এম শফিকুল আলম (ডাবলু), নীলফামারী জেলার সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব আহসান রহিম মঞ্জিল, বিশিষ্ট সমাজসেবক ডা: মজিবুল হাসান চৌধুরী,বিশিষ্ট সমাজসেবক সারওয়ার মানিক, জেলা সমাজসেবা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক নুসরাত ফাতেমা, জেলা প্রবেশন অফিসার মোঃ ফরহাদ হোসেন, শহর সমাজসেবা অফিসার হৃদয় হোসেন, সৈয়দপুর উপজেলা সমাজসেবা অফিসার নুর মোহাম্মদ, কিশোরগঞ্জ উপজেলা সমাজসেবা অফিসার মোঃ জাকির হোসেন, জেলা প্রতিবন্ধী বিষয়ক অফিসার মোঃ শাহাজাহান আলী,
দ্বীপ্তমান যুব উন্নয়ন সংস্থার সভাপতি আব্দুল মোমিন প্রমুখ। এছাড়াও এসময় জেলা সমাজসেবা কার্যালয়ের কর্মকর্তা/কর্মচারী, জেলা পর্যায়ের বিভিন্ন ব্যক্তিবর্গ সহ সুবর্ণ নাগরিক উপস্থিত ছিলেন। বক্তারা বলেন, অটিজমে আক্রান্ত শিশু ও বয়স্কদের জীবনযাত্রার মান উন্নয়নে সহায়তার প্রয়োজনীয়তাকে তুলে ধরতে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদ ২০০৭ সালে ২ এপ্রিলকে ‘বিশ্ব অটিজম সচেতনতা দিবস’ হিসেবে পালনের সর্বসম্মত সিদ্ধান্ত গ্রহণের পর থেকে প্রতি বছর দিবসটি পালন করা হয়।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কন্যা ও স্কুল সাইকোলজিস্ট সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের নিরলস প্রচেষ্টায় জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অটিজম বিষয়ে সচেতনতা সৃষ্টি হয়েছে। তিনি ২০০৭ সালে এ বিষয়ে দেশে কাজ শুরু করেন। সায়মা ওয়াজেদ এ অবহেলিত জনস্বাস্থ্য ইস্যুতে তার বিরাট অবদানের জন্য বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার স্বীকৃতি পেয়েছেন। সেই সাথে আমাদের সকলকো মানবিক হতে হবে।