প্রতিনিধি ২০ জুন ২০২২ , ১:৩৩:১৪ প্রিন্ট সংস্করণ
শাহনেওয়াজ শাহ্-ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রতিনিধিঃ
মানুষ রাজনীতি করে জনগণের কল্যাণের জন্য। তাই জনগণ যাকে নেতা মনে করবে যাকে নেতা মানবে সেই হবে জনগণের নেতা। তেমনি ছাত্র সমাজ যাকে নেতা মানবে সেই ছাত্রলীগ নেতা।বাংলাদেশে নেতা হতে গেলে সাংগঠনিক দক্ষতা, কর্মীবান্ধব, বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধের আদর্শে অটল থাকতে হবে বলে মনে করেন এডঃ তানবীর ভূঞা। বিজয়নগর উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক, সাবেক বিজয়নগর উপজেলা পরিষদের প্রথম চেয়ারম্যান ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া আইনজীবী সমিতির সভাপতি এডঃ তানবীর ভূঞা বিজয়নগর উপজেলার চর ইসলামপুর ইউনিয়নের নব নির্বাচিত ইউনিয়ন শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি মোঃ মনির হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক মোঃ সেলিম মিয়ার সংবর্ধনার অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এই কথা গুলো বলেন।
২০ জুন বিকাল ৪ ঘটিকার সময় চর ইসলামপুর ইউনিয়ন পরিষদের মিলনায়তনে ইউনিয়ন সর্বস্থরের ছাত্র সমাজের আয়োজনে আয়োজিত অনুষ্ঠানে নব নির্বাচিত সভাপতি মোঃ মনির হোসেন এর সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মোঃ সেলিম মিয়ার সঞ্চালনায় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিল, চর ইসলামপুর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি ও চর ইসলামপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ দানা মিয়া ভূইয়া, চর ইসলামপুর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মতিন, উপজেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি মোঃ আজহারুল ইসলাম ভূঁইয়া, ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি মোঃ শুক্কুর আলী, ইউনিয়ন সেচ্ছাসেবকলীগের সভাপতি মোঃ আদু মিয়া ও সাধারণ সম্পাদক আরজু মেম্বার, সাবেক ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি মোঃ তফসিরুল ইসলাম,চর ইসলামপুর ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য মোঃ তোরাব আলী চৌধুরী, ইমাম হোসেন, ইউনুস মিয়া, নতুন ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি মোঃ মনির হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক মোঃ সেলিম মিয়া ও নতুন কমিটির ১১ জন ছাত্রলীগ নেতাসহ চর ইসলামপুর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ, যুবলীগ, সেচ্ছাসেবক লীগ,কৃষলীগ ও ছাত্রলীগের কয়েকশত নেতাকর্মী উপস্থিত ছিল।
উল্লেখ্য গত ৩০ মে উপজেলা শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি এস এম মাহবুব হোসাইন ও সাধারণ সম্পাদক মোঃ শফিকুল ইসলাম রাজভী সাক্ষরিত প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে ৯ সদস্য চর ইসলামপুর ইউনিয়ন শাখা ছাত্রলীগ কমিটি অনুমোদন করা হয়। উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি এস এম মাহবুব হোসাইন ছাত্রলীগ থেকে বহিস্কৃত হলে পরে ১১ জুন ভারপ্রাপ্ত সভাপতি এমদাদ সাগর ও সাধারণ সম্পাদক মোঃ শফিকুল ইসলাম রাজভী নতুন করে আবার ১১ সদস্য একেই নেতাদের রেখে কমিটি অনুমোদন করেন। কিন্তু সেই কমিটিকে জেলা ছাত্রলীগ উপজেলা ও ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ,ছাত্রলীগের সাথে কোন প্রকার আলোচনা না করে উক্ত কমিটি স্থগিত ঘোষণা করলে উপজেলা ও ইউনিয়ন ছাত্রলীগের নেতাকর্মী তা প্রত্যাখান করে তারা নিজেরা সর্বসম্মতিক্রমে এই কমিটিকে স্বীকৃতি প্রদান করেন।