প্রতিনিধি ৮ ফেব্রুয়ারি ২০২২ , ৫:০২:৩৬ প্রিন্ট সংস্করণ
মোঃ সাইফুল ইসলাম আকাশ-ত্রিশাল(ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি:
অপরুপ হাজারো সৃতি ও হাসিঁ কান্না জরিয়ে আছে বিশাল কোর্ট এলাকা।বাহিরে কত সুন্দর দেখলেই চোখঁ জুরিয়ে যায়। কিন্তু অভাগ করার বিষয় হলো। তার ভিতরটা বরই কঠিন কোনো কোনো ক্ষেত্রে দেখা যায় কেউ কাদছেঁ আবার কারো হাসিঁ যেনো নদীর ঢেউয়ের মতো খল খল করছে। নির্দোষীরা সাজা পাচ্ছেন আর তথ্যপ্রমানের অভাবে দোষীরা ছাড়া পাচ্ছেন। যে কোনো বিবেক বান মানুষের মাধ্যমে এইকথা শিকার করতে হবে।
বাহিরে যেমন চোখঁ জোড়া লো সৌন্দর্যে মনের ভিতরে দাগ কাটে।ঠিক তেমনি তার ভিতরে অন্য রকম তার ভিতরের বেশিরভাগ কল্প কাহিনীর মত কখনো কাদায় কখনো আবার অতিরিক্ত ব্যথায় ব্যথিত করে। আসলে আমরা সবকিছুই তার বাহিরের দিক দেখেই বিচার করে থাকি। এই খানেই শেষ নয় আসলে এর শেষ কোথায়।এই কয়দিন আগের একটি বিচারের বিষয়ে আমার নিজের চোখের পানিতে দিড়িঁ বেয়ে পরছিলো।আমার পরিচিত একজনকে জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট দুই বছরের কারাদণ্ড প্রধান করেন।
তার বয়স আনোমানিক ৬০/৬৫ বছর হবে। তার মুখের দিকে তাকালে যেকেউ বলবেন সে নির অপরাধ।আবার তার ছেলে মেয়েদের কথা শুনলে এমনিতেই বুকের ভেতরে কাপন উঠেযায়।যাক এই হলো ভিতরে।আবার আসেন বাহিরে এখানেই আছে বড় মানের আউলিয়াদের মাজার আছে নদী বহমান। সবমিলিয়ে যেনো এই এলাকাটা হাসিঁ কান্নার পাঠশালা।