• আইন ও আদালত

    সুজানগরে জোরপূর্বক দোকান দখলের অভিযোগ ভুক্তভোগী পাচ্ছে না সুষ্ঠু বিচার!

      প্রতিনিধি ১০ সেপ্টেম্বর ২০২২ , ১২:৩৬:৫৩ প্রিন্ট সংস্করণ

    পাবনা জেলা প্রতিনিধি:

    পাবনা সুজানগর উপজেলায় সাগরকান্দি ইউনিয়নে ইউনিয়নের বালিয়াডাঙ্গী গ্রামের সৌদি প্রবাসী মোহাম্মদ কামাল হোসেন শশুর মোজাম্মেল হক তাকে সাগরকান্দি ইউনিয়নের শ্যামগঞ্জ হাটে ০৯/১০/২০১৪ তারিখ একটি টিনের চারচালা ঘর কামাল হোসেন এর নিকট একটি ১৮ হাত লম্বা ও নয় হাত প্রস্থ টিনের চারচালা বিশিষ্ট একটি ঘর হস্তান্তর করেন।
    তারা বলেন আমরা উভয় পক্ষের সম্মত হইয়া উপস্থিত সাক্ষ্যতারা বলেন আমরা উভয় পক্ষের সম্মত হইয়া উপস্থিত সাক্ষ্যতারা বলেন আমরা উভয় পক্ষের সম্মত হইয়া উপস্থিত সাক্ষ্যগণের উপস্থিতিতে .সুস্থ সজ্ঞানে অসুস্থ মস্তিষ্কে উক্ত অঙ্গীকার পত্রে স্বাক্ষর করি।

    স্বাক্ষর দাতাগনের নামের তালিকা:
    মোঃ হাবিবুর রহমান, খোরশেদ আলম , মাজেদ মন্ডল, মনজুর রহমান , আব্দুল বারী, আবুল হোসেন, আবু জাফর উক্ত ব্যক্তি সবাই মিলে স্বাক্ষর প্রদান করেন।

    এবং তার ঘরের উত্তর পাশে ডাক্তার আব্দুল সোবাহান ও মোহাম্মদএবং তার ঘরের উত্তর পাশে ডাক্তার আব্দুল সোবাহান ও মোঃ মকবুল হোসেনের ঘরের সংলগ্ন তারা উভয়পক্ষের এই মর্মে অঙ্গীকার অস্বীকার করে এবং ভবিষ্যতের জন্য তাহারা কামাল হোসেন এর নিকট দাবিদাওয়া করতে পারবে না। করিলেও আইনগতভাবে গ্রহণযোগ্য হইবে না করিলেও আইনগতভাবে গ্রহণযোগ্য হইবেনা উল্লেখ থাকে যে দ্বিতীয় ভাদু এর নিকট যে ঘরের লাইসেন্সের জন্য আবেদন করিয়াছে তাহা ভবিষ্যৎ লাইসেন্স পাইলেও আমি পক্ষ ২৮লম্বা এবং নয় হাত প্রস্থ ঘরের বেশি ভোগ দখল করতে পারব না।

    এই চুক্তি মর্মে কামাল হোসেনের শশুর তোফাজ্জল হোসেন এবং কামাল হোসেনের স্ত্রীর বড় ভাই ইকবাল হোসেন হারুন তারা সবাই মিলে কামাল হোসেনের নিকট সাগরকান্দি ইউনিয়নের শ্যামগঞ্জ ও হাটের উক্ত ২৮ হাত লম্বা এবং ৯ হাত প্রস্থ টিনের চারচালা ঘর বিশিষ্ট কামাল হোসেনের নিকট হস্তান্তর করেন । উক্ত ঘরে কামাল হোসেন কিছুদিন যাবৎ তাহার শ্বশুরের দেওয়া ঘরটিতে শ্যামগঞ্জ ওহাটে অনেকদিন যাবৎ ব্যবসা-বাণিজ্য করেন।

    তারই কিছুদিন পরে কামাল হোসেন সৌদি চলে যাওয়ার জন্য ঘরটি ভাড়া দেয় এবং কামাল হোসেন সৌদি যাবার পরে উক্ত ঘরটি তার .স্ত্রীর বড় ভাই ইকবাল হোসেন হারুন দেখাশোনা করা এবং.অন্যত্র নিকট ঘরটি ভাড়া দেয় এবং ভাড়া কিত অর্থ ইকবাল হোসেন হারুন নিজে নেয় কামাল হোসেন দীর্ঘদিন যাবত বিদেশ থাকার কারণে উনার ঘরের বিষয়ে উনি কোন তথ্য নিতে পারেনি।

    উনি কর্নার সময় ২০২১ এর কর্মন হয়ে পড়ায় সৌদি প্রবাসী কামাল হোসেন বাংলাদেশ .চলে আসতে বাধ্য হয় চলে আসার পরে উনার শ্বশুরের দেয়া ঘরচলে আসতে বাধ্য হয় চলে আসার পরে উনার শ্বশুরের দেয়া ঘরটি শ্যামগঞ্জ ওহাটের উনি পূর্বের আর ঘর ভোগ দখল করতে পারে না.একাধিকবার উনি উনার স্ত্রীর বড় ভাই ইকবাল হোসেন হারুন এর সাথে কথা বলে এবং .ল হোসেনের ঘরটি তাকে বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য বলা হলেও উনি শুনতে পান যে উনার ঘরটি বিক্রি করে দেওয়া হয় অন্যত্রে।

    কামাল হোসেন তার প্রাপ্য ঘরটি ফিরে পাওয়ার জন্য একাধিকবার সকলের সহযোগিতা চাইলেও উনি সেটা পাননি তবে উনি ঘরটি না পেলেও উনার বিরুদ্ধেতবে উনি ঘরটি না পেলেও ওনার বিরুদ্ধে একাধিকবার ওনার স্ত্রীর বড় ভাই উনার উপরে চড়াও হয়ে ওঠে এবং মাঝেমধ্যেই কামাল হোসেনের উপর তার বাড়ির উপরে গিয়ে হামলা করত যেন আমি আমার জমি বিক্রি করি । কামাল হোসেন বলেন আমি সুজানগর রেজিস্টারি করার জন্য শোধনাগর রেজিস্ট্রি অফিসে আসলে ইকবাল হোসেন হারুন সহ আমার নিকট থাকা জমির মূল দলিল এবং আমার কাছে থাকা তিনটি স্মার্টফোনথাকজানাটি স্মার্টথাকা তিনটি স্মার্টফোন নগদ ৫০,০০০ টাকা অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র দিয়ে নিয়ে নেয় আমাকে একা পেয়ে আমার উপরে হামলা করে ।

    এলোপাথারি ভাবে রড ও পাইপ দিয়ে আমাকে মারধর করে আহত করে আমার কাছে থাকা সমস্ত জিনিসপত্র গুলো সুজানগর উপজেলা মেইন গেটের সামনে থেকে ছিনিয়ে নিয়ে যায়। আমার ঘটনা ভিডিওটি উপজেলা সি সি ক্যামেরা ভিডিও ফুটেজে সংরক্ষিত আছে এছাড়াও আমাকে বিভিন্ন অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করিয়া চলে যায় । পরে আমি ৫১ সজ্জা বিশিষ্ট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সুজানগর থাকে উক্ত ঘটনায় আমার সাক্ষীগণ ছিলেন জব্বার মোল্লা, আমার ঘটনা স্থলে থাকা সজনগর উপজেলা মোড়ে দোকানদারগণ আমার ঘটনা স্থলে থাকা সজনগর উপজেলা মোড়ে দোকানদারগণ সহ আরো অনেকেই উক্ত ঘটনার সম্পর্কে জানেন এবং প্রয়োজনে আমার বিষয়ে তারা সাক্ষী দিতেও সর্বসময় রাজি আছেন এ কথা সহ উক্ত বিষয়টি আইন-শৃঙ্খলা অবনতি হওয়ার আসন সম্ভাবনা রয়েছে বলেও কামাল হোসেন মনে করেন।

    কামাল হোসেন সহ শ্যামগঞ্জও হাটের হাট সমিতির মালিক পক্ষের যারা ছিলেন একাধিক ব্যক্তি তারাও কামাল হোসেনের বিষয়ে সত্যতা বিষয়টি আমাদের জানান আলোকিত ৭১ সংবাদ এর অনুসন্ধানী টিম আলোকিত ৭১ সংবাদ এর অনুসন্ধানী টিমকে জানায় তিনি তার প্রাপ্য পাওনাটা পেতে সর্বোচ্চ চেষ্টা করছেন এবং গণমাধ্যমসহ অন্যান্য রাজনৈতিক ব্যক্তি এবং প্রশাসন কর্মকর্তা যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সুষ্ঠু বিচার চেয়েছেন যেন তিনি তার প্রাপ্য ঘরটি পেয়ে যায় এই বিষয়টি আলোকিত ৭১ সংবাদের অনুসন্ধান টিমকে জানান যেনজানগর থানা এবং আমিনপুর থানা সহ পাবনা জেলা পুলিশ সুপারের মাধ্যমে সুষ্ঠ সঠিক বিচার যেন পাই ।

    আরও খবর

                       

    জনপ্রিয় সংবাদ