• জাতীয়

    শিক্ষক আর্দশ মানুষ গড়ার কারিগর

      প্রতিনিধি ৩ জুলাই ২০২৪ , ৭:২৯:০৪ প্রিন্ট সংস্করণ

    মোঃ ফারদিন সিয়াম-নিজস্ব প্রতিনিধি:

    শিক্ষা হচ্ছে বাস্তবিক জ্ঞানের অভিজ্ঞতায়র উপলব্ধির একটি বিষয় যা ধারণ বা গ্রহণ করার মাধ্যমে অর্জিত হয়। হাদীসে বর্ণিত আছে, পিতা-মাতার পরেই শিক্ষকের স্থান। শিক্ষাই জাতির মেরুদণ্ড। শিক্ষকরাই আর্দশ জাতি গঠন ও সেরা সুন্দরতার বির্নিমানে সহায়ক ভূমিকা পালন করতে থাকে। শিক্ষক এক মহৎ পেশা। ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, ব্যাংকার, পুলিশ,ব্যবসায়ী,সরকারি কর্মকর্তা ইত্যাদি পেশাকে নিয়োজিত ব্যক্তিবর্গকে উজ্জ্বল ও সফলতায় নিপুণ করে তোলে একজন আর্দশ শিক্ষক। একাটি উন্নয়নশীল রাষ্ট্র বির্ণিমানে একজন শিক্ষক শিক্ষা সম্পর্কিত সেবা প্রদান করে থাকে শিক্ষার্থীদেরকে। তারই ফলশ্রুতিতে দেশ ও জাতি আলোকিত হতে পারে। যে দেশের মানুষ যত, শিক্ষিত সে দেশ ততই উন্নত।

    একজন ব্যক্তি সৎ, মেধাবী,পরিশ্রমী, প্রেষণা ও অনুপ্রেরক হিসেবে দায়িত্ব পালন করে থাকে আর্দশ মানুষ গড়ার কারিগরেরা। তাছাড়া সমাজে অজ্ঞতা দূরীকরণে একজন প্রকৃত শিক্ষক অগ্রণী ভূমিকা পালন করে থাকে। শিক্ষাই সমাজ থেকে অন্ধকার দূর করে শেখার আলোয় আলোকিত করতে পারে। এবং সংশ্লিষ্ট কাজের সাথে যেই মহৎ ব্যক্তিবর্গগণ সংযুক্ত থাকেন তারাই আমাদের পরম শ্রদ্ধাভাজন শিক্ষাগুরু।
    একজন প্রকৃত শিক্ষক শুধু একজন শিক্ষার্থীর পথপ্রদর্শক নয়, জ্ঞানে মেধায়-মননে, প্রজ্ঞা, দূরর্দশীতায় একজন শিক্ষক সমাজ, রাষ্ট্র তথা দেশের সম্পদ হয়।

    সম্প্রীতি শিক্ষা মন্ত্রণালয় মৌলিক প্রাথমিক শিক্ষা পরবর্তী শ্রেনী থেকে শিক্ষাকে বাস্তবিক শিক্ষা রুপদান দিতে কিছু পরিবর্তন এনেছে। দক্ষতা, যোগ্যতা, মেধা ও পারদর্শীকতার সমন্বয়ে মূল্যায়িত হবে ষান্মাসিক মূল্যায়ন। এতে শিক্ষার্থীদের আত্মবিশ্বাস ও সুষ্ঠভাবে কর্ম সম্পাদান ও দক্ষতা বৃদ্ধি পাবে। উন্নয়নশীল দেশগুলোতে প্রাথমিক স্তরের পর থেকে বাস্তবিক শিক্ষাকে গুরুত্বপূর্ণভাবে বিবেচনা করা হয়। উন্নয়নশীল বিশ্বের সাথে এক সাথে সমৃদ্ধির যাত্রায় এগিয়ে যেতে এমন উদ্যোগ গ্রহণ করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। প্রকৃত শিক্ষকগণদের কর্মপ্রচেষ্টা ও প্রকৃত শিক্ষাদানই পারবে শিক্ষাব্যবস্থাপনাকে আরো প্রাণবন্তময় ও শিক্ষার্থীর উদ্দীপনা বৃদ্ধিতে সহায়তা করবে।

    আরও খবর

                       

    জনপ্রিয় সংবাদ