প্রতিনিধি ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ , ৯:৩৬:১১ প্রিন্ট সংস্করণ
মু,হেলাল আহম্মেদ রিপন-পটুয়াখালী জেলা প্রতিনিধিঃ
পটুয়াখালী র্যাব-৮, সিপিসি-১, পটুয়াখালী ক্যাম্পের একটি বিশেষ আভিযানিক দল গত ২৫শে ফেব্রুয়ারী ২৩ইং তারিখ পটুয়খালী জেলার বাউফল থানা এলাকায় অভিযান চালিয়ে মোঃ সুজন মাতবর(২৩), পিতা-মৃত ফজলে আলী মাতবর, মাতা-মৃত মিনারা বেগম, সাং-ভাংরা, পোঃ নগরের হাট, থানা-বাউফল, জেলা-পটুয়াখালী, বর্তমান সাং- ৫১২/১৩ পূর্ব জুরাইন কমিশনার রোড, ঋষিপাড়া, (পটোওয়ালার বাড়ী), থানা-কদমতলী, জেলা-ঢাকা হতে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
ঘটনার বিবরণে জানা যায় যে, ছদ্মনাম ইয়াসমিন আক্তার(১৪) এর সাথে ০১(এক) মাস পূর্বে পরিচয় হয়। উক্ত ধর্ষনকারী বিভিন্ন সময় ছদ্মনাম ইয়াসমিন আক্তার(১৪)কে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে বিভিন্ন জায়গায় শারীরিক সর্ম্পক করে। সর্বশেষে গত ১৫/১২/২০২২ইং তারিখ সকাল অনুমান ১০:৩০ ঘটিকার সময় ধর্ষনকারী ভিকটিমের বাসা কদমতলী থানাধীন ৫১২/১৩ পূর্ব জুরাইন কমিশনার রোড, ঋষিপাড়া, (পটোওয়ালার বাড়ী), থানা-কদমতলী, জেলা-ঢাকায় বিবাহের প্রলোভন দেখাইয়া ভিকটিমের ইচ্ছার বিরুদ্ধে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে এবং ঘরের খাটের নিচে থাকা ট্রাংক ভেঙ্গে ভিতরে থাকা নগদ ১০০০০০/- (এক লক্ষ) টাকা জোরপূর্বক নিয়ে যাওয়ার সময় ভিকটিম বাধা প্রদান করিলে তাকে বিভিন্ন ধরনের ভয়ভীতি ও হুমকি প্রদান করে চলে যায়। পরবর্তীতে ছদ্মনাম ইয়াসমিন আক্তার (১৪) এর পিতা ঢাকা জেলার কদমতলী থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। যাহার মামলা নং-৩০, তারিখ-২১/১২/২০২২ইং, ধারা-নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০০০(সংশোধনী ২০০৩) এর ৯(১) তৎসহ ৩৮৪/৫০৬ পেনাল কোড রুজ করা হয়।