প্রতিনিধি ২২ মার্চ ২০২১ , ৬:২৬:৩৫ প্রিন্ট সংস্করণ
মৌলভীবাজার জেলা আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে ইলেকট্রনিক পাসপোর্ট এর নামে চলছে প্রতি নিয়ত অনিয়ম,এই পাসপোর্ট অফিসে ইলেকট্রনিক পাসপোর্ট নামে প্রতিদিন পাসপোর্ট করতে আসা শত শত লোক পরছেন বেকায়দায়, এই পাসপোর্ট অফিসে বেশির ভাগ কমচআরি হচ্ছে আনচার।এই এডি ইউসুফ আলী সহ পাচজন অফিস কমচারি বাকি সব আনচার,তবে এই আনচারদের দিয়ে অফিসের সব কাযকম পরিচালনা করা হয়,সআধারন মানুষ যারা নিজে পাসপোর্ট এর ফ্রিস জমা দিয়ে নিজে পাসপোর্ট এর কাগজ জমা দিতে আসেন তারাই পড়েন মূলত বেকায়দায়। যেখানে পাসপোর্ট এর পেপার জমা ও প্রাথমিক ভাবে ফিংগার নেন সেই কাউন্টার বসেন দুজন আনচার আর অফিস সহকারী মহিলা ইলারানি।সেই ইলারানি এবং আনচার মিলে শুরু হয় অনিয়ম,ইলারানি এবং আনচার মিলে প্রথমে পেপার জমা নিতে গেলে চেক করে দেখেন তাদের নিযুক্ত কোন এজেন্সি থেকে পেপার নিয়ে আসছে কি না,যদি এর বাহিরে হয় তবে জরুরী ফ্রিস দেওয়া কাগজ গুলো জব্দ করে নানান তালবানা করে,আর মহিলা ইলারানির কাজ হচ্ছে উনি ড্রাইরিতে এন্টিদেন প্রতিদিন কোন এজেন্সি থেকে কয়টি পাসপোর্ট পেপার জমা নিলেন, তাদের সংকেত আছে তাদের ইমেইল ঠিকানা, বাকি যারা আসছেন পাসপোর্ট করতে তাদের পুহাতে হয় ভুগান্তিতে,এই আনচাররা কোন এজেন্সি ছাড়া নিজে পাসপোর্ট করতে আসা লোকদের বার বার লাইনে এসে ও কোন কাজ হয়নি।পরে লোকজন অসহায় হয়ে উপরে এডি ইউসুফ আলী কাছে গেলে উনি শিল মেরেদেন শিডিউল দিতে বা লাইনে আসিয়া লাইন বাই কাজ করতে কিন্তূ এই আনচার বা ইলারানির যুগস্যায় আবার ঐ লোক বিপাকে পড়ে তার পাসপোর্ট বানানোর জন্য ফিংগার অনিচিত হয়ে যায়,উপরে এডির কাছে গিয়া কোন লাভ হয়নি এই কাউন্টারে যারা থাকেন তারা আনচার হলে ও তাদের এতো দ্রাপট যে কেউ কথা বলতে পারে না বা এডি যে ইউসুফ আলী আছেন উনার কোন গুরুত্ব তাদের কাছে নেই এই সব কিছুর মানে হচ্ছে এদের মাধ্যমে এডি ইউসুফ আলী টাকার পাহাড় গড়ে তুলছেন,এমন কোন সাংবাদিক ও কিছু জানতে চাইলে তারা কোন কথা না বলে তাদের কে তেমন গুরুত্ব দেওয়া হয় না,এভাবে চলছে মৌলভীবাজার জেলা আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসের অবস্তা এসব দেখার জন্য মৌলভীবাজার আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে আশা সাধারণ মানুষ জেলা প্রশাসন এর নজরে বা জেলা প্রশাসক দৃষ্টি যেন পাসপোর্ট করতে আসা সাধারণ মানুষের উপকার পায়।