প্রতিনিধি ২৫ জানুয়ারি ২০২১ , ১২:৪০:০০ প্রিন্ট সংস্করণ
মুন্সীগঞ্জে সংবাদ সংগ্রহকালে সাংবাদিককে ভূমিকর্মকর্তা বাধা
প্রতিনিধি: মুন্সীগঞ্জ সিরাজদিখানে সংবাদ সংগ্রহে বাঁধা প্রদানসহ সাংবাদিকের সাথে উত্তেজিত কথাবার্তা বলার অভিযোগ উঠেছে উপজেলা ভূমি কর্মকর্তা আহমেদ সাব্বির সাজ্জাদের বিরুদ্ধে।
এ নিয়ে স্থানীয় সাংবাদিক ও সচেতন মহলের মধ্যে চরম ক্ষোভ বিরাজ করছে।জানা যায় সোমবার দুপুরে বালুচর ইউনিয়নের চর পানিয়া গুচ্ছগ্রামের সীমানা নির্ধারণ নিয়ে চলমান বিভেদের কারণ সরেজমিনে পরিদর্শনে আসেন উপজেলা ভূমি অফিসার আহমেদ সাব্বির সাজ্জাদ।গুচ্ছগ্রামের সংবাদ সংগ্রহের জন্য ছবি তুলতে গেলে উপজেলা ভূমি অফিসার আহমেদ সাব্বির সাজ্জাদ উত্তেজিত কথাবার্তা সহ সরাসরি নিউজ সংগ্রহে বাঁধা প্রদান করেন সিরাজদিখান প্রেসক্লাবের যুগ্ন সম্পাদক দৈনিক মানবকন্ঠের প্রতিনিধি ও দৈনিক সভ্যতার আলো পত্রিকার স্টাফ রিপোর্টার কবি সালাহউদ্দিন সালমান কে।
ভুক্তভোগী সালাহউদ্দিন সালমান জানান,আমি তথ্য সংগ্রহের জন্য গুচ্ছগ্রামে গেলে সেখানে উপজেলা ভূমি কর্মকর্তা আহমেদ সাব্বির সাজ্জাদ মহোদয়ও আসেন তারা কয়েকজন সঙ্গবদ্ধ ভাবে একটা সীমানা পিলার পরিদর্শন করার সময় আমি ছবি তুলতে গেলে আমাকে সরাসরি বাঁধা দিয়ে উত্তেজিত হয়ে একের পর এক প্রশ্ন করতে থাকে উপজেলা ভূমি কর্মকর্তা আহমেদ সাব্বির সাজ্জাদ ।আমি আমার পত্রিকা এবং সিরাজদিখান প্রেসক্লাবের পরিচয় দিলেও কোন রেহাই পাইনি।উল্টো তিনি বিক্ষিপ্ত ভাষায় বলেন আমার ছবি তুলতে হলে অনুমতি নিতে হবে নিউজ করতে অনুমতি নিতে হবে কে অনুমতি দিয়েছে এখানে আসার।
খোঁজ নিয়ে জানাযায় সিরাজদিখান ভূমি অফিসে ভূমি কর্মকর্তা আহমেদ সাব্বির সাজ্জাদ যোগদান করার পর থেকেই সমগ্র উপজেলাবাসি ভূমি সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে একটা চাপা কোণঠাসা আবস্থায় আছেন,কোন কাজের জন্য তার দ্বারস্থ হলে তার আত্ম অহমিকাময় কথাবার্তায় অনেকে বিব্রত হয়ে কাজের কথা না বলে ফিরেও এসেছেন বলে জানা গেছে। এছাড়া তিনি এই উপজেলায় আসার পর সরাসরি কয়েকটি পত্রিকা ও গণমাধ্যম কর্মীদের কটাক্ষ করে কথা ও বলেছেন বলে অভিযোগ আছে। তার যোগদানের পর অবৈধ ভাবে চার ফসলি মাটি কাটা থেকে শুরু করে অবৈধ মাহেন্দ্রা চলাচল ভেরেছে ব্যাপক হারে।বিভিন্ন গণমাধ্যমে একাধিকবার সংবাদ প্রকাশ হলেও উপকার পায়নি সিরাজদিখানবাসী। গত ২০ ডিসেম্বর ২০২০ ইং তারিখে সিরাজদিখান ভূমি কার্যলায়ে রহস্যজনক ভাবে আগুন লেগে গুরুত্বপূর্ণ নথিপত্র আগুনে পুড়ে যায়। সাংবাদিকদের কাছে এর তথ্য দিতেও অস্বীকার করেন।
সিরাজদিখান উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) আহম্মেদ সাব্বির সাজ্জাদ এর নিকট এবিষয়ে মুঠোফোনে জানতে চাইলে তিনি জানান এধরনের কোন ঘটনা ঘটেনি সে সাংবাদিক কিনা এমন পরিচয়ও দেয়নি তাকে নিয়ে আসেন বসে কথা বলি
এ বিষয়ে সিরাজদিখান উপজেলা নির্বাহী অফিসার সৈয়দ ফয়েজুল ইসলাম বলেন আমি বিষয়টি এইমাত্র জানলাম। ভূমি কর্মকর্তা
আরিফ হোসেন হারিছ সিরাজদিখান(মুন্সীগঞ্জ)প্রতিনিধি:
মুন্সীগঞ্জ সিরাজদিখানে সংবাদ সংগ্রহে বাঁধা প্রদানসহ সাংবাদিকের সাথে উত্তেজিত কথাবার্তা বলার
অভিযোগ উঠেছে সিরাজদিখান উপজেলা ভূমি কর্মকর্তা আহমেদ সাব্বির সাজ্জাদের বিরুদ্ধে। এ নিয়ে স্থানীয় সাংবাদিক ও সচেতন মহলের মধ্যে চরম ক্ষোভ বিরাজ করছে।জানাযায় সোমবার দুপুরে বালুচর ইউনিয়নের চর পানিয়া গুচ্ছগ্রামের সীমানা নির্ধারণ নিয়ে চলমান বিভেদের কারণ সরেজমিনে পরিদর্শনে আসেন উপজেলা ভূমি অফিসার আহমেদ সাব্বির সাজ্জাদ।গুচ্ছগ্রামের সংবাদ সংগ্রহের জন্য ছবি তুলতে গেলে উপজেলা ভূমি অফিসার আহমেদ সাব্বির সাজ্জাদ উত্তেজিত কথাবার্তা সহ সরাসরি নিউজ সংগ্রহে বাঁধা প্রদান করেন সিরাজদিখান প্রেসক্লাবের যুগ্ন সম্পাদক দৈনিক মানবকন্ঠের প্রতিনিধি ও দৈনিক সভ্যতার আলো পত্রিকার স্টাফ রিপোর্টার কবি সালাহউদ্দিন সালমান কে।
ভুক্তভোগী সালাহউদ্দিন সালমান জানান,আমি তথ্য সংগ্রহের জন্য গুচ্ছগ্রামে গেলে সেখানে উপজেলা ভূমি কর্মকর্তা আহমেদ সাব্বির সাজ্জাদ মহোদয়ও আসেন তারা কয়েকজন সঙ্গবদ্ধ ভাবে একটা সীমানা পিলার পরিদর্শন করার সময় আমি ছবি তুলতে গেলে আমাকে সরাসরি বাঁধা দিয়ে উত্তেজিত হয়ে একের পর এক প্রশ্ন করতে থাকে উপজেলা ভূমি কর্মকর্তা আহমেদ সাব্বির সাজ্জাদ ।আমি আমার পত্রিকা এবং সিরাজদিখান প্রেসক্লাবের পরিচয় দিলেও কোন রেহাই পাইনি।উল্টো তিনি বিক্ষিপ্ত ভাষায় বলেন আমার ছবি তুলতে হলে অনুমতি নিতে হবে নিউজ করতে অনুমতি নিতে হবে কে অনুমতি দিয়েছে এখানে আসার।
খোঁজ নিয়ে জানাযায় সিরাজদিখান ভূমি অফিসে ভূমি কর্মকর্তা আহমেদ সাব্বির সাজ্জাদ যোগদান করার পর থেকেই সমগ্র উপজেলাবাসি ভূমি সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে একটা চাপা কোণঠাসা আবস্থায় আছেন,কোন কাজের জন্য তার দ্বারস্থ হলে তার আত্ম অহমিকাময় কথাবার্তায় অনেকে বিব্রত হয়ে কাজের কথা না বলে ফিরেও এসেছেন বলে জানা গেছে। এছাড়া তিনি এই উপজেলায় আসার পর সরাসরি কয়েকটি পত্রিকা ও গণমাধ্যম কর্মীদের কটাক্ষ করে কথা ও বলেছেন বলে অভিযোগ আছে। তার যোগদানের পর অবৈধ ভাবে চার ফসলি মাটি কাটা থেকে শুরু করে অবৈধ মাহেন্দ্রা চলাচল ভেরেছে ব্যাপক হারে।বিভিন্ন গণমাধ্যমে একাধিকবার সংবাদ প্রকাশ হলেও উপকার পায়নি সিরাজদিখানবাসী। গত ২০ ডিসেম্বর ২০২০ ইং তারিখে সিরাজদিখান ভূমি কার্যলায়ে রহস্যজনক ভাবে আগুন লেগে গুরুত্বপূর্ণ নথিপত্র আগুনে পুড়ে যায়। সাংবাদিকদের কাছে এর তথ্য দিতেও অস্বীকার করেন।
সিরাজদিখান উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) আহম্মেদ সাব্বির সাজ্জাদ এর নিকট এবিষয়ে মুঠোফোনে জানতে চাইলে তিনি জানান এধরনের কোন ঘটনা ঘটেনি সে সাংবাদিক কিনা এমন পরিচয়ও দেয়নি তাকে নিয়ে আসেন বসে কথা বলি
এ বিষয়ে সিরাজদিখান উপজেলা নির্বাহী অফিসার সৈয়দ ফয়েজুল ইসলাম বলেন আমি বিষয়টি এইমাত্র জানলাম।