• অর্থনীতি

    দ্রব্যমূল্যের অস্থিরতার বাজারে অসহায় নিম্নমধ্যবিত্তরা

      প্রতিনিধি ৬ জুলাই ২০২৪ , ১২:৫৯:২০ প্রিন্ট সংস্করণ

    সোহরাওয়ার্দী কলেজ প্রতিনিধি:

    সময়ের প্রয়োজনে সময়, বেঁচে থাকাই যেন দায়। টিকে থাকাই মুশকিল। সংগ্রামী, নিন্ম-মধ্যবিত্তরা করছে লড়াই। শাক-সবজি ও নিত্যপ্রয়োজনীয় বাজারে প্রবেশ যেন অস্বস্তি ও আতঙ্কের আরেক নাম। ঝড়ছে নিন্ম-মধ্যবিত্তদের বাজারে গিয়ে ঘাম, অসময়ে কষ্ট উপার্জনে হচ্ছে না ঘরে সুনাম। চলছে বাজারে সিন্ডিকেট ব্যবসায়ীদের বহু দুর্নাম। দ্রব্যমূল্যের ক্রমাগত ঊর্ধ্বগতিই যেন গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়িয়েছে। আলু কেজি ৬০৳, পিয়াজ ঠেকেছে শতকে, শসার কেজি ৮০৳, কাঁচা পেপে ৬০৳ কেজি, আদা কেজি ২৮০৳, রসুন ২২০-২৪০৳ কেজি প্রতি। শাক সবজি প্রায় সকল কিছুর দাম চড়া। কেজি প্রতি প্রায় অর্ধশতকের উপরেই অবস্থান করেছে সকল শাকসবজি।

    এদিকে বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, অসাধু ব্যবসায়ীদের মুনাফালোভী সিন্ডিকেট ও সম্প্রীতি সিলেট সুনামগঞ্জ সহ অন্যান্য বন্যাকবলিত জেলার বন্যায় দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি অস্বাভাবাবিক চূড়ায় উঠে এসেছে। সীমিত আয়ের মানুষদের সংসার চালানো কষ্টসাধ্য হয়ে পড়েছে। নিন্ম-মধ্যবিত্তদের জীবনে বাজারের নামে ক্লান্তির হতাশার চাঁদরে আবৃত। নেই স্বস্তির আভাস, বাজারের পন্যের এই ক্রমাগত বৃদ্ধিতে ভোক্তাগণ হতাশ।রঅসাধু-মুনাফালোভী নিকৃষ্ট মন মানসিকতা সিন্ডিকেট ব্যবসায়ীদের হাতে জিম্মি ক্রেতাগণ।

    নিন্ম-মধ্যবিত্ত ভোক্তারা অসহায় নিরুপায় একপ্রকার ক্ষতিগ্রস্ত ঠিকানায় মিলছে ঠাই।নসরকার ও সংশ্লিষ্ট অধিদপ্তরের কঠোর ব্যবস্থাপনাই রেহাই ও স্বস্তির সমাধান দিতে পারে নিন্ম-মধ্যবিত্ত শ্রেণির মানুষদের। নিন্ম-মধ্যবিত্ত সর্বোপরি ক্রেতাগণেরা মনে বিশ্বাস করে, সরকার ও সংশ্লিষ্টদের শক্ত পদক্ষেপ গ্রহণ ও বাজার মনিটরিং ব্যবস্থাপনার বৃদ্ধায়নে পারবে নিন্ম-মধ্যবিত্তদের দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির সমস্যাগুলো থেকে মুক্তি দিতে।

    আরও খবর

                       

    জনপ্রিয় সংবাদ