প্রতিনিধি ২৮ আগস্ট ২০২০ , ৪:১৪:২৪ প্রিন্ট সংস্করণ
মোহাম্মদ আসাদ-বকশীগঞ্জ প্রতিনিধি:
জামালপুরের বকশীগঞ্জ উপজেলার ৬ নং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও বকশীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি নজরুল ইসলাম সাত্তার ।
তিনি ১৯ মার্চ ২০০৩ খ্রিস্টাব্দে প্রথম নিলাক্ষিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়াম্যানের দায়িত্ব গ্রহণ করেন। ২০০৩ সাল থেকে ২০১১ সাল পর্যন্ত সততা,নিষ্ঠার সাথে জনগণের পাশে থেকে সেবা করে গিয়েছেন। টানা ৮ বছর চেয়ারম্যানের দ্বায়িত্ব কালে তার বিরুদ্ধে কোন প্রকার দুর্নীতি অনিয়ম, ঘুষ কেলেঙ্কারির অভিযোগ উঠেনি, সততার সাথে কাজ করে গিয়েছেন ৮টি বছর। তিনি দায়িত্বে থাকা অবস্থায় ফখরুদ্দিনের তত্ত্বাবধায়ক সময়ও নজরুল ইসলাম সাত্তারের বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ পাইনি । ২০১১ সালে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে নিজ ইচ্ছায় নির্বাচন থেকে নিজেকে দূরে রাখেন।
কিন্তু পরবর্তীতে যে ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হয় তার বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ উঠে ! এমন অবস্থা দেখে নজরুল ইসলাম সাত্তার আবার ২০১৬ সালে চেয়ারম্যান প্রার্থী হন এবং নৌকা প্রতীক নিয়ে বিপুল ভোটে দ্বিতীয়বারের মতো চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়। নির্বাচিত হওয়ার পরেই পরিষদের সাথে যুক্ত করে নিজস্ব অর্থায়নে অফিস করেন। তিনি মসজিদ মাদ্রাসা, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান,রাস্তাঘাট নিজস্ব অর্থ দান করে থাকেন।
ময়মনসিংহ বিভাগে সৎ চেয়াম্যান হিসাবে নজরুল ইসলাম সাত্তার এর সুনাম রয়েছে তিনি বহুবার সৎ ও সফল চেয়াম্যান হিসাবে পুরুষ্কারে ভূষিত হয় । চেয়ারম্যান থাকা অবস্থায় তার বিরুদ্ধে আজ পর্যন্ত কোন অনিয়ম ও দূর্নীতির অভিযোগ উঠেনি সততার সাথে নিষ্ঠার সাথে কাজ করে যাচ্ছেন।
নজরুল ইসলাম সাত্তার বলেন, জনগনের সেবা করতে রাজনীতি করি, দূর্নীতি করতে না, জনগণ তাদের মূল্যবান ভোটের মাধ্যমে আমাকে যে চেয়াম্যানের দ্বায়িত্ব দিয়েছেন আমি তা সব সময় সঠিক ভাবে পালন করতে চেষ্টা করি। তিনি আরও বলেন কেহ যদি আমার বিরুদ্ধে দূর্নীতি, ঘুষ খাওয়ার প্রমাণ দিতে পারে আমি নিজ ইচ্ছায় চেয়াম্যানের পথ থেকে সরে দাড়াবো । নজরুল ইসলাম সাত্তার নিলাক্ষিয়া ইউনিয়ন বাসীর পাশে যেনো থাকতে পারেন তার জন্য সবার দোয়া ও সহযোগীতা চেয়েছেন।